বিশ্বের বিভিন্ন দেশে গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার অনুযায়ী নববর্ষ পালিত হচ্ছে। সাধারণভাবে প্রাচীন পারস্যের পরাক্রমশালী সম্রাট জমশীদ খ্রিস্টপূর্ব ৮০০ সালে নওরোজের প্রবর্তন করেছিলেন।
এ উৎসবকে বরণ করে নিতে আতশবাজির মাধ্যমে লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ করেন তারা। দক্ষিণ আফ্রিকা জুড়ে নতুন বছর মানেই সরকারি ছুটির দিন। আর এ দিনে তারা বিভিন্ন পার্টিতে যায়, নাইটক্লাবে গিয়ে আনন্দে মেতে ওঠে। তবে উত্তর আফ্রিকার মুসলিম প্রধান দেশগুলোতে নতুন বছরের উদযাপন আবার কিছুটা ভিন্ন।
তারা ধর্মীয় দিনকেও নতুন বছরের জন্য বেছে নেয়। দক্ষিণ আফ্রিকায় প্রিটোরিয়া, কেপটাউন, জোহানসবার্গসহ সব প্রদেশে বছরের শেষ ১০দিনে বাংলাদেশি ব্যবসায়ীরা থার্টি ফাস্ট উপলক্ষে কৃষ্ণাঙ্গদের কাছে বিভিন্ন ধরনের আতশবাজি বিক্রি করে লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করেছে। বিশেষ করে জোহানসবার্গের ব্রি স্ট্রিট, ওয়ান্ডার ট্রেড, স্মাল স্ট্রিট, মেটনটেক্সির্যাংকসহ ছোট বড় সকল শহরে আতশবাজি খুচরা ও পাইকারি বিক্রয় করে প্রবাসী বাংলাদেশিরা লাভবান হয়েছেন।