আদমদীঘি প্রতিনিধিঃ বগুড়া-নওগাঁ মহাসড়কের দুই পাশে আবারও গড়ে তোলা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান ফের শুরু করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকাল থেকে আদমদীঘির মুরইল বাসস্ট্যান্ড এলাকায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ শুরু করেন বগুড়া সড়ক ও জনপথ বিভাগের একটি টিম। পর্যায়ক্রমে আদমদীঘি সদর বাসস্ট্যান্ড, পূর্ব ঢাকারোড, সান্তাহার, কলাবাগানসহ বিভিন্ন এলাকায় এই উচ্ছেদ অভিযান চলবে বলে সংশ্লিষ্ট সুত্রে জানা গেছে।
জানা যায়, বগুড়া-নওগাঁ মহাসড়কের জায়গায় বগুড়ার চারমাথা থেকে শুরু করে দুপচাঁচিয়া, চৌমুহনি, সাহারপকুর, মুরইল, আদমদীঘি সদর, পূর্ব ঢাকারোড, সান্তাহার কলাবাগানসহ বিভিন্ন স্থানে অবৈধ ভাবে জবরদখল ও স্থাপনা তৈরী করে ব্যবসা করছিল। গত ২০১৯ সালের শেষের দিকে বগুড়া সড়ক ও জনপথ বিভাগ বগুড়ার চারমাথা থেকে আদমদীঘি সদর বাসস্ট্যান্ড, মুরইল ও সান্তাহার পর্যন্ত সড়ক ও জনপথ বিভাগের জায়গায় গড়ে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান চালিয়ে সমস্ত স্থাপনা গুড়িয়ে দেয়া হয়।
এর কিছু দিন পর সান্তাহার, পূর্ব ঢাকারোড, আদমদীঘি সদর, মুরইলসহ বগুড়ার চারমাথা পর্যন্ত একটি মহল প্রভাব খাটিয়ে সড়ক ও জনপথ বিভারে উচ্ছেদ করা ওইসব জায়গায় ফের মাটি ভরাট করে অবৈধ ভাবে স্থাপনা গড়ে তোলেন। কোথাও কোথাও স্থাপনা তৈরী করে ভাড়া দেয়ার অভিযোগও রয়েছে। ফলে মহাসড়কে সার্বক্ষনিক যানজটের পাশাপশি পানি নিস্কাশনের পথটিও বন্ধ হয়। ফলে ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকায় সীমাহিন দূর্ভোগে পড়েন কৃষকরা। গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল থেকে আদমদীঘির মুরইল বাসস্ট্যান্ড এলাকায় সড়ক ও জনপথ বিভাগের জায়গায় পুনরায় নতুন করে গড়ে তোলা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান শুরু করা হয়।
মুরইল বাসস্ট্যান্ড এলাকায় অভিযানের নেতৃত্বদানকারি সড়ক ও জনপথের উপ বিভাগীয় প্রকৌশলী রাফিউল ইসলাম জানান, সড়ক ও জনপথ বিভাগের জায়গার কোন অবৈধ দখলকারি ও স্থাপনা থাকবেনা। পর্যায়ক্রমে সকল জায়গায় উচ্ছেদ ও গুরুত্বপূর্ণ বাজার এলাকায় ড্রেনেজ ব্যবস্থা করা হবে।
বিভাগীয় প্রকৌশলী আশরাফুজামান বলেন, নিজেই অবৈধ স্থাপনা সরিয়ে না নিলে ৭দিন পর থেকে ম্যাজিষ্ট্রেটের উপস্তিতিতে সকল প্রকার অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হবে।
বগুড়া-নওগাঁ মহাসড়কের দুই পাশে আবারও গড়ে তোলা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান ফের শুরু করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকাল থেকে আদমদীঘির মুরইল বাসস্ট্যান্ড এলাকায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ শুরু করেন বগুড়া সড়ক ও জনপথ বিভাগের একটি টিম। পর্যায়ক্রমে আদমদীঘি সদর বাসস্ট্যান্ড, পূর্ব ঢাকারোড, সান্তাহার, কলাবাগানসহ বিভিন্ন এলাকায় এই উচ্ছেদ অভিযান চলবে বলে সংশ্লিষ্ট সুত্রে জানা গেছে।
জানা যায়, বগুড়া-নওগাঁ মহাসড়কের জায়গায় বগুড়ার চারমাথা থেকে শুরু করে দুপচাঁচিয়া, চৌমুহনি, সাহারপকুর, মুরইল, আদমদীঘি সদর, পূর্ব ঢাকারোড, সান্তাহার কলাবাগানসহ বিভিন্ন স্থানে অবৈধ ভাবে জবরদখল ও স্থাপনা তৈরী করে ব্যবসা করছিল। গত ২০১৯ সালের শেষের দিকে বগুড়া সড়ক ও জনপথ বিভাগ বগুড়ার চারমাথা থেকে আদমদীঘি সদর বাসস্ট্যান্ড, মুরইল ও সান্তাহার পর্যন্ত সড়ক ও জনপথ বিভাগের জায়গায় গড়ে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান চালিয়ে সমস্ত স্থাপনা গুড়িয়ে দেয়া হয়।
এর কিছু দিন পর সান্তাহার, পূর্ব ঢাকারোড, আদমদীঘি সদর, মুরইলসহ বগুড়ার চারমাথা পর্যন্ত একটি মহল প্রভাব খাটিয়ে সড়ক ও জনপথ বিভারে উচ্ছেদ করা ওইসব জায়গায় ফের মাটি ভরাট করে অবৈধ ভাবে স্থাপনা গড়ে তোলেন। কোথাও কোথাও স্থাপনা তৈরী করে ভাড়া দেয়ার অভিযোগও রয়েছে। ফলে মহাসড়কে সার্বক্ষনিক যানজটের পাশাপশি পানি নিস্কাশনের পথটিও বন্ধ হয়। ফলে ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকায় সীমাহিন দূর্ভোগে পড়েন কৃষকরা। গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল থেকে আদমদীঘির মুরইল বাসস্ট্যান্ড এলাকায় সড়ক ও জনপথ বিভাগের জায়গায় পুনরায় নতুন করে গড়ে তোলা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান শুরু করা হয়।
মুরইল বাসস্ট্যান্ড এলাকায় অভিযানের নেতৃত্বদানকারি সড়ক ও জনপথের উপ বিভাগীয় প্রকৌশলী রাফিউল ইসলাম জানান, সড়ক ও জনপথ বিভাগের জায়গার কোন অবৈধ দখলকারি ও স্থাপনা থাকবেনা। পর্যায়ক্রমে সকল জায়গায় উচ্ছেদ ও গুরুত্বপূর্ণ বাজার এলাকায় ড্রেনেজ ব্যবস্থা করা হবে।
বিভাগীয় প্রকৌশলী আশরাফুজামান বলেন, নিজেই অবৈধ স্থাপনা সরিয়ে না নিলে ৭দিন পর থেকে ম্যাজিষ্ট্রেটের উপস্তিতিতে সকল প্রকার অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হবে।