স্টাফ রিপোর্টার: বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি ও উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর দাবিতে কেন্দ্রিয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে বগুড়া জেলা বিএনপি আজ রোববার (২৪ সেপ্টেম্বর) বিকেলে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে।
বৈরী আবহাওয়া উপেক্ষা করে শহরের নবাববাড়ি রোডস্থ দলীয় কার্যালয়ের সামনে অনুষ্ঠিত বিক্ষোভ সমাবেশের সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন বগুড়া জেলা বিএনপির সভাপতি ও পৌর মেয়র মোঃ রেজাউল করিম বাদশা।
সমাবেশে বক্তব্য রাখেন সাবেক এমপি হেলালুজ্জামান তালুকদার লালু, জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ভিপি সাইফুল ইসলাম, জেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক ও সাবেক এমপি মোশারফ হোসেন।
বগুড়া জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সহিদ উন নবী সালাম ও কে এম খায়রুল বাশারের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রিয় নির্বাহী সদস্য জয়নাল আবেদীন চাঁন, এড. মিসেস লাভলী রহমান, একেএম সাইফুল ইসলাম, এম আর ইসলাম স্বাধীন, এড. হামিদুল হক চৌধুরী হিরু, মাফতুন আহমেদ খান রুবেল, আব্দুল মুহিত তালুকদার, ফরিদুর রহমান ফরিদ, একেএম তৌহিদুল আলম মামুন, শেখ তাহাউদ্দিন নাহিন, এনামুল হক শাহিন, এনামুল হক নতুন, আলাউদ্দিন সরকার, জিয়াউল হক লিপন, এড. সৈয়দ জহুরুল আলম, নাজমা আকতার, আব্দুল ওয়াদুদ, ইঞ্জিনিয়ার সাইফুল ইসলাম রনি, পৌর কাউন্সিলর এনামুল হক সুমন, সৈয়দ আমিনুল হক দেওয়ান সজল, ময়নুল হক বকুল, মিজানুর রহমান রাজা, শামীম রেজা শামীম, ইঞ্জিনিয়ার আপেল মাহমুদ (চেয়ারম্যান), হুমায়ুন কবীর গেদা, তোফাজ্জল হোসেন আজাদ, সুরাইয়া জেরিন রনি, এড. রহিমা খাতুন মেরী, পৌর কাউন্সিলর ইকবাল হোসেন রাজু, স্বাধীন কুমার কুন্ডু, জেলা যুবদলের আহবায়ক খাদেমুল ইসলাম খাদেম, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক রাকিবুল ইসলাম শুভ, সদস্য সচিব আবু হাসান, জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নুরে আলম সিদ্দিকী রিগ্যান প্রমুখ।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক তিনবারের প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া গুরুতর অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
ডাক্তাররা বলেছেন, বেগম খালেদা জিয়ার উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানো প্রয়োজন। তিনি সরকারের উদ্দেশ্যে বলেন, এখনো সময় আছে অবিলম্বে বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তি দিয়ে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে প্রেরণের ব্যবস্থা করুন।
বক্তারা বলেন, দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতির বাজারে দেশের মানুষ ভালো নেই। দেশের মানুষ আর এই সরকারকে ক্ষমতায় দেখতে চায় না। বিএনপির মানুষের ভোটের অধিকার, কথা বলার অধিকার, মৌলিক অধিকার আদায়ে আন্দোলন করছে। সেই আন্দোলনে জনগণ শরিক হয়েছে। জনগণ বিএনপির সাথে আছে। আন্দোলন করেই জনগণের অধিকার আদায় করা হবে।