বিশ্বের বৃহত্তম পিজ্জার আয়তন ১৪১০১ বর্গমিটার

বিশ্বের বৃহত্তম পিজ্জা ঠিক কত বড় হতে পারে? এটি হয়তো আপনার ধারনা থেকেও বাইরে। ৬-৭ টি নয় বরং ৬৮ হাজার টুকরোর সমন্বয়ে তৈরি ‘বিশ্বের বৃহত্তম পিজ্জা’ বানানো হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেসে।  গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ডে উঠে গেছে ১৪ হাজার একশ ১ বর্গমিটার আয়তনের এ বিশাল আকৃতির পিজ্জার নাম। এ খবর জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম রয়টার্স।

১৪ হাজার বর্গমিটারের জায়ান্ট আকৃতির মজাদার এ খাবারটি বানাতে উদ্যোগ নিয়েছিল পিজ্জা জগতের বিখ্যাত চেইনশপ পিজ্জা হাট।

৬৮ হাজার টুকরার সমন্বয়ে তৈরি এ পিজ্জা বানাতে ব্যবহৃত হয়েছে ১৩ হাজার ৬৫৩ পাউন্ড ময়দা, ৪ হাজার ৯৪৮ পাউন্ড সস, ৮ হাজার ৮০০ পাউন্ড চিজ এবং ৬ লাখ ৩০ হাজার ৪৯৬ পাউন্ড পেপারনি। পিজ্জাটি বানাতে কাজ করেছেন কয়েক ডজন কর্মী।

এ বিষয়ে পিজ্জা হাটের চেয়ারম্যান ডেভিড গ্রাভেস বলেছেন, আপনারা যেমনটা জানেন, প্রথম সব কিছু করার ইতিহাসই পিজ্জা হাটের আছে, তাই না? আমরাই প্রথম পিজ্জা ডেলিভারি সিস্টেম শুরু করি। আমরাই প্রথম ইন্টারনেটে অর্ডার নেওয়া শুরু করি। আমরা সবসময় বড় আর বিষ্ময়কর কিছু করতে চেয়েছি। তাই পৃথিবীর সবচেয়ে বড় পিজ্জা বানিয়ে ইতিহাস গড়াটাও আমাদের দায়িত্ব বলে মনে করছি।

কয়েক মাস ধরেই বিশাল আকৃতির এ পিজ্জা বানানোর পরিকল্পনা করছিল প্রতিষ্ঠানটি। চমৎকার এ পিজ্জাটি বানাতে ৪৮ ঘণ্টা সময় লাগবে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এরপর ওপর থেকে তাপ দিয়ে তৈরি করা হবে এটি। পরবর্তীতে সুবিধা বঞ্চিতদের পাশাপাশি স্থানীয় দাতব্য সংস্থাগুলোর মাঝে পিজ্জাটি টুকরো টুকরো করে বিতরণ করা হবে।

বিশ্বের বৃহত্তম পিজ্জার আয়তন ১৪১০১ বর্গমিটার

বিশ্বের বৃহত্তম পিজ্জা ঠিক কত বড় হতে পারে? এটি হয়তো আপনার ধারনা থেকেও বাইরে। ৬-৭ টি নয় বরং ৬৮ হাজার টুকরোর সমন্বয়ে তৈরি ‘বিশ্বের বৃহত্তম পিজ্জা’ বানানো হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেসে।  গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ডে উঠে গেছে ১৪ হাজার একশ ১ বর্গমিটার আয়তনের এ বিশাল আকৃতির পিজ্জার নাম। এ খবর জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম রয়টার্স।

১৪ হাজার বর্গমিটারের জায়ান্ট আকৃতির মজাদার এ খাবারটি বানাতে উদ্যোগ নিয়েছিল পিজ্জা জগতের বিখ্যাত চেইনশপ পিজ্জা হাট।

৬৮ হাজার টুকরার সমন্বয়ে তৈরি এ পিজ্জা বানাতে ব্যবহৃত হয়েছে ১৩ হাজার ৬৫৩ পাউন্ড ময়দা, ৪ হাজার ৯৪৮ পাউন্ড সস, ৮ হাজার ৮০০ পাউন্ড চিজ এবং ৬ লাখ ৩০ হাজার ৪৯৬ পাউন্ড পেপারনি। পিজ্জাটি বানাতে কাজ করেছেন কয়েক ডজন কর্মী।

এ বিষয়ে পিজ্জা হাটের চেয়ারম্যান ডেভিড গ্রাভেস বলেছেন, আপনারা যেমনটা জানেন, প্রথম সব কিছু করার ইতিহাসই পিজ্জা হাটের আছে, তাই না? আমরাই প্রথম পিজ্জা ডেলিভারি সিস্টেম শুরু করি। আমরাই প্রথম ইন্টারনেটে অর্ডার নেওয়া শুরু করি। আমরা সবসময় বড় আর বিষ্ময়কর কিছু করতে চেয়েছি। তাই পৃথিবীর সবচেয়ে বড় পিজ্জা বানিয়ে ইতিহাস গড়াটাও আমাদের দায়িত্ব বলে মনে করছি।

কয়েক মাস ধরেই বিশাল আকৃতির এ পিজ্জা বানানোর পরিকল্পনা করছিল প্রতিষ্ঠানটি। চমৎকার এ পিজ্জাটি বানাতে ৪৮ ঘণ্টা সময় লাগবে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এরপর ওপর থেকে তাপ দিয়ে তৈরি করা হবে এটি। পরবর্তীতে সুবিধা বঞ্চিতদের পাশাপাশি স্থানীয় দাতব্য সংস্থাগুলোর মাঝে পিজ্জাটি টুকরো টুকরো করে বিতরণ করা হবে।

Please follow and like us:

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

পুরানো সংবাদ