বৃটিশ বিরোধী আন্দোলন, খেলাফত ও ভাষা আন্দোলন সহ মুক্তিযুদ্ধে প্রজা বন্ধু রজিব তরফদার

বগুড়ার সারিয়াকান্দি উপজেলার একটি অজপাড়া গাঁ নারচীর ছোট দুরন্ত ছেলে রজীব তরফদার থেকে শুরু করলে কেমন হয়। দুরন্ত দূর্বার ছোট্ট রজীব তরফদার ছেলেবেলা থেকে ছিলেন মানব দরদী। এলাকার সবার সাথে ছিল সদ্বভাব। ছোট থেকে নেতৃত্ব দেবার দূর্বার বাসনা। তাই সূযোগ পেলেই এলাকাবাসীর দুঃখে কাতর হয়ে পড়তেন। তাদের সাহায্য সহযোগীতা করার নেশায় তাকে পেয়ে বসত। এই জন্য তাকে এলাকাবাসী খুব পছন্দও করতো। লেখাটি লিখতে গিয়ে আমি তথ্য সংগ্রহের জন্য নারচী ইউনিয়নের অনেক এলাকা ঘুরেছি। প্রবীন ব্যক্তিবর্গকে তার কথা স্মৃতিচারন করতে গিয়ে কাদঁতেও দেখেছি। পরবর্তীতে তার রাজনৈতিক জীবন তো আমরা সবই জানি। তবুও আজ আপনাদের এই মহান নেতা প্রজাবন্ধু রজীব উদ্দীন তরফদারসহ তার উত্তরসূরীদের স্মৃতিচারন করব। কারন এই ঐতিহ্যবাহী তরফদার পরিবারের তিনি ছিলেন সিংহ পুরুষ ও পথ প্রদর্শক। তাঁর দেখানো পথেই বাংলার রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের সাথে সাথে তার যোগ্য উত্তরসূরী গন দেশের রাজনীতিতে নিজ মহিমায় ত্যাগী হয়ে দেশের জন্য ত্যাগ করেছেন এবং দেশ প্রেমিক হয়ে নিজ নিজ অবস্থান থেকে হয়েছেন অম্লান । তাদের নিয়েই আজকের আমার এই প্রয়াস। আশা করি সঠিক ইতিহাস জেনে পাঠক কূলের ভাল লাগবে ।
প্রজাবন্ধু মরহুম মৌলভী রজিবউদ্দীন তরফদার(১৮৯১-১৯৫৯) ঃ উত্তর বঙ্গের কৃতি সন্তান, বাংলার রাজনীতিতে তিনি ছিলেন সিংহ পুরুষ। বৃটিশ বিরোধী আন্দোলনে প্রজাবন্ধু খেতাব প্রাপ্ত একজন মহান নেতা। বৃটিশ বিরোধী আন্দোলনে তিনি ছিলেন অকুতোভয় এক বীর সেনানী। তিনি ১৮৯১ খ্রীষ্টাব্দে বগুড়া জেলার সারিয়াকান্দি উপজেলার নারচী ইউনিয়নে সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্ম গ্রহন করেন। তিনি সারিয়াকান্দি কাজী পরিবারের মেয়ে সাহেব জান নেছা সাথে বৈবাহিক বন্ধনেন আবদ্ধ হন। তিনি তিন ছেলে ও এক মেয়ের জনক ছিলেন। তার ছেলেদের মধ্যে প্রথম সন্তান মরহুম আবু ফাত্তাহ মোজাহের উদ্দীন তরফদার , ২য় সন্তান মরহুম এ জে এম ছামসউদ্দীন তরফদার ছিলেন লেখক ও ইতিহাস বিদ , কনিষ্ঠ ছেলে মরহুম আবু নছর মোহাম্মদ আলী তরফদার ইউনিয়ন পরিষদেও চেয়ারম্যান ও বিশিষ্ট ব্যবসায়ী। প্রজা বন্ধুর একমাত্র কন্যা সন্তান মরহুমা রিজিয়া হাই এবং তার জামাতা মরহুম আব্দুল হাই ছিলেন বাংলাদেশের প্রথম লেবার ডাইরেক্ট ও পরবর্তীতে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের লেবার এডভাইজার।
রাজনৈতিক জীবনে তার অক্লান্ত পরিশ্রমে নিখিল বাংলায় গড়ে উঠে প্রজা আন্দোলন। যার ফসল হল কৃষক প্রজা পার্টি। তিনি ছিলেন এই পার্টি প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। পরবর্তীতে শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের একটি রাজনৈতিক মোর্চা গড়ে উঠে তিনি ছিলেন সেই সংগঠনের সাধারন সম্পাদক। লোক মুখে শোনা যায়, তাকে দেখার জন্য জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানও নাকি রংপুর যাবার পথে সাতমাথা তার বাস ভবনে দেখা করেছিলেন । তিনি দুইবার সফল এমএল এ ছিলেন। তিনি দুবার সাবেক প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ আলীর বাবাকে হারিয়ে উত্তরবঙ্গে আলোড়ন সৃষ্টি করেন। বনাঢ্য এক রাজনৈতিক ইতিহাস রয়েছে এই নেতার। লোক মুখে শুনা যায় তার বাসায় সারাদিন বড় বড় ডেকছিতে রান্না হতো তার ছোট ছেলের বউ অর্থাৎ মরহুম আবু নছর মোহাম্মদ আলী দরফদারের স্ত্রী নাকি, নেতা কর্মীদেও রান্না করে খাবার পরিবেশন করতেন । তার গ্রামের অনেক সম্পত্তি নাকি মৌখিক ভাবে গরীব কৃষকদের মাঝে দান করেছেন। শুধু রাজনৈতিক মহলেই নয় তিনি শিক্ষানুরাগীও ছিলেন বটে। আর তাই নিজ জেলায় স্থানীয় নেতৃবর্গকে নিয়ে গড়ে তোলেন আজিজুল হক কলেজ। আজ গড়ে উঠেছে দেশের একটি অন্যতম বিদ্যাপীঠ আজিজুল হক বিশ্ব বিদ্যালয় কলেজ । তিনি এই প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা সহ-সভাপতি। এছাড়াও তিনি ১৯০৭ সালে নিজ গ্রামে প্রতিষ্ঠা করেন এম ই স্কুল । গরীব ও মেধাবী ছাত্রদের বৃত্তি প্রদানের লক্ষ্যে ১৯১৪ সালে বগুড়া ডিষ্ট্রিক্ট মোহামেডান স্টুডেন্টস্ নামে আরও একটি সংগঠন গড়ে তোলেন। ১৯১৬ সালে নারচীতে আরও একটি উচ্চ ইংরেজী বিদ্যালয় গড়ে তোলেন। সুদীর্ঘ সময় তিনি বঙ্গীয় আইন পরিষদেও সদস্য হিসাবে দেশের খেদমত করেন। জেলা তন্তবায়ী সমিতি ও প্রাইমারী শিক্ষক সমিতিরও সভাপতি ছিলেন তিনি। এছাড়াও প্রজাদের জন্য তিনি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন প্রজা কল্যান সমিতি। যার মাধ্যমে প্রজাদের সার্বিক কল্যান নিশ্চিত হত। এক কথায় তিনি ছিলেন প্রজা আন্দোলনের জনক। তাই তাকে প্রজাবন্ধু উপাধীতে ভূষিত করা হয়। পরবর্তীতে তিনি খিলাফত আন্দোলনের সাথে যুক্ত হন ১৯৪৭ সালের দিকে তার সহকর্মী ছিলেন মাওলানা ভাষানীর মতো দেশবরেন্য নেতৃবৃন্দ।
গরীবের এই বন্ধু ১৯৫৯ সালে দীর্ঘদিন ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে ঢাকার আজিমপুর তার নিজ জামাতার বাস ভবনে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন।
লেখক ও সাহিত্যিক মরহুম এ জে এম সামসউদ্দীন তরফদার ঃ প্রজাবন্ধু রজিবউদ্দীন তরফদার সাহেবের মেঝো সন্তান। তিনি ছিলেন বগুড়ার ইতিহাস লেখক । ঐতিহাসিক পুস্তক ” দুই শতাব্দীর বুকে” বইটির লেখক।
মরহুম আবু নছর মোহাম্মদ আলী তরফদার ঃ প্রজাবন্ধু রজিবউদ্দীন তরফদারের কনিষ্ঠ পুত্র যিনি পিতার রাজনৈতিক ও সামাজিক কর্মকান্ডের সহচর ছিলেন। পিতার পথ অনুসরন করে রাজনৈতিক মহলে তার নাম লিখিয়ে ছিলেন । তিনি ছিলেন দীর্ঘদিনের পিতার জন্মস্থান নারচী ইউনিয়ন বোর্ডের সফল চেয়ারম্যান প্রায় ১৭ বছর এই ইউনিয়নের একক ভাবে চেয়ারম্যান ছিলেন। শুধু রাজনৈতিক ভাবেই তিনি সফল ছিলেন না বরং মুদ্রন জগতের পথিকৃত ছিলেন বটে। তিনি ছিলেন বগুড়ার প্রথম মুদ্রন শিল্পের অহংকার প্রজাবাহিনী প্রেস এর স্বত্তাধীকারী। প্রজাবন্ধু রজিবউদ্দীন তরফদারের অনেক দালিলিক বই এর প্রকাশক। প্রেসটি এখনও স্বমহিমায় বর্তমান, যার পরিচালক মরহুমের কনিষ্ঠ ছেলে রাজিউল ইসলাম (টফি)। পাকিস্তান আমলে ঢাকাতে আবুল হাসনাত রোডে অবস্থিত “দি গ্রান্ড হোটেল” নামেও একটি প্রতিষ্ঠান ছিল তার। মরহুমের ছয় পুত্র ও তিন কন্যা সন্তান রয়েছে । বড় ছেলে আমার পিতা শফিকুল ইসলাম সাজু তার পদাংক অনুসরন করে মুদ্রন শিল্পের সাথে দীর্ঘদিন এই পেশায় জড়িত ছিলেন। ছাত্র জীবনে তিনি ছাত্র ইউনিয়নের সাথে জড়িত ছিলেন। মেজো ছেলে মরহুম শহিদুল ইসলাম গামা একই পেশায় জড়িত ছিলেন সাথে পরিবহন সেক্টরের নেতাও ছিলেন। তিনি বগুড়া পরিবহন মালিক সমিতির সিনিয়র সহ-সভাপতি ছিলেন। ছোট ছেলে রাজিউল ইসলাম টফি বর্তমানে বাচ্চু তরফদার সাহেবের প্রতিষ্ঠিত প্রজাবাহিনী প্রেস এর বর্তমান স্¦তাধিকারী। কন্যা সন্তানদের মধ্যে বড় মেয়ে সরিষাবাড়ী মহিলা পাইলট স্কুল এন্ড কলেজ এর সাবেক অধ্যক্ষা। মেজো মেয়ে শাহ্ সুলতান কলেজের সাবেক জনপ্রিয় ছাত্রনেতা ও বিশিস্ট সাংবাদিক দৈনিক দিনকালের বিশেষ প্রতিনিধি, বিডি প্রেস ডট নেট এর চেয়ারম্যান বিএনপি’র মিডিয়া সেল এর অন্যতম সদস্য বিএনপি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান এর একান্ত সচিব ও বিশেষ সহকারী জনাব আতিকুর রহমান (রুমন রহমান) এর মা। ছোট মেয়ে ঢাকায় অবস্থান করছে উনার স্বামী সোনালী ব্যাংকের কর্মরত।
মরহুমা রিজিয়া হাই ঃ প্রজাবন্ধুর অত্যান্ত আদোরের দুলালী ছিলেন তার এক মাত্র কণ্যা মরহুমা রিজিয়া হাই।অনেক কম বয়সে তার বিয়ে হয় বগুড়া জেলার সোনাতলা উপজেলার শিহিপুর নিবাসী মরহুম হাতেম উদ্দীন সরকারের বড় ছেলে মরহুম আব্দুল হাই এরসাথে। কর্মজীবনে হাই সাহেব সরকারী আমলা ছিলেন। তিনি পাকিস্থান আমলের শ্রম মন্ত্রনালয়ের প্রভাবশালী আমলা ছিলেন। বাংলাদেশের প্রথম শ্রম মন্ত্রনালয়ের পরিচালক ছিলেন। পরবর্তীতে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের লেবার এডভাইজার হিসাবে যোগ দেন। রাজনীতিতে সক্রিয় হবেন না বলে মন্ত্রী হবার প্রস্তাব প্রত্যাখান করেন। তাদের পুত্র সন্তানদ্¦য়ও সরকারী উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তা ছিলেন। বড় ছেলে মরহুম আহসানুল হাই প্লানিং কমিশনের ডেপুটি চীফ ও প্রাইভাটেশন বোর্ডের ভাইস চেয়ারম্যান ছিলেন পরবর্তীতে ইউ এস এইড এর কান্টি হেড ছিলেন । ছোট ছেলে মরহুম বদরুল হাই, ই আর ডির ডেপুটি চিফ ছিলেন পরবর্তীতে হজ কনসল জেনারেল ছিলেন। বায়ান্নর জীবন্ত কিংবদন্তি ভাষা সৈনিক রেজাউল করিম বইটিতে ভাষা সৈনিক রেজাউল করিম বলেছেন রিজিয়া হাই এর অনুপ্রেরনায় তিনি ভাষা সৈনিক হতে পেরেছেন। তার আমরা বলতেই পারি অনুপ্রেরনা দান কারিনী রিজিয়া হাই ও একজন ভাষা সৈনিক। যার কোন স্বীকৃতি আমরা আজও দিতে পারি নাই । মরহুমা আমার সম্পর্কে নানী ছিলেন।
ভাষা সৈনিক রেজাউল করিম ঃ প্রজাবন্ধুর জৈষ্ঠ সন্তান আবু ফাত্তাহ তরফদারের বড় সন্তান এই ভাষা সৈনিক রেজাউল করিম। তিনি ১৯৬৩ সালে বহুজাতিক কোম্পানী লিভার ব্রাদার্সসহ অনেক বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানে কর্মরত ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধের পর ১৯৭৩ সালে বিসিআইসির অধিনে ঘোড়াশাল, আশুগঞ্জ সহ অনেক প্রতিষ্ঠানে ব্যাবস্থাপক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। ব্যাক্তিজীবনের তার দাদা প্রজাবন্ধুর পদাংক অনুসরন করে রাজনীতিতে সক্রিয় ছিলেন। তার ফুফু রিজিয়া হাই এর অনুপ্রেরনায় অনেক ছোট বয়সে ভাষা আন্দোলনে জড়িয়ে পরেন। পরবর্তীতে মুক্তিযোদ্ধেও নেতৃত্ব দিয়েছেন এই ভাষা সৈনিক।
বীর মুক্তিযোদ্ধা মরহুম আমিনুল ইসলাম মিঠু ঃ মরহুম এ জে এম সামসউদ্দীন তরফদার একমাত্র পুত্র সন্তান । যিনি জাসদ এর রাজনীতির সাথে জড়িত ছিলেন। তিনি কেন্দ্রীয় উপদেষ্ঠা কমিটির সদস্য ছিলেন। কোলন ক্যান্সারে মৃত্যুবরন করেন এই রাজনীতিক। কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় রাজনীতি বিদের উপস্থিতিতে গার্ড অব অনারের মাধ্যমে তার দাফন সম্পন্ন হয়।
সময়ের অভাবে প্রজাবন্ধুর পরিবার সম্পর্কে বিশদ লিখা সম্ভব হলনা । আশা করি পরবর্তীতে বিষদ বিবরন লিখতে পারব। ভোগ বিলাসের এই রাজনীতির মঞ্চে ত্যাগী নেতাদের কথা মনে করা সময় নেই ইতিহাসবিদদের। জাতীয় নেতাদের মনে রাখাও সময় নেই কারো। তারপরও প্রজাবন্ধু পরিবারের সদস্যরা নিরবে নিভৃতে কাজ করে যাচ্ছে হয়তো ভবিষ্যতেও যাবে । নিজেকে এই পরিবারের সদস্য হিসেবে জাতীয় রাজনীতিতে আমিও অবদান রাখতে চাই । তাই ভিন্ন ধারার রাজনীতিতে নিজেকে জড়িত করে দেশ ও জাতির সেবায় নিয়োজিত করেছি। উল্লেখ্য আমি আবুনছর মোহাম্মদ আলী তরফদারের বড় ছেলে শফিকুল ইসলাম সাজু । আমার মা মরহুমা রিজিয়া হাই এর মেয়ে সিনিয়র শিক্ষিকা ফাহমিদা শফিকের বড় ছেলে। আমি ছাত্র জীবনে আওয়ামী ছাত্র সংগঠনের ঢাকা কলেজ শাখায় ছাত্র রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলাম পরে জাকের পার্টি র আদর্শে উদ্ভদ্ব হয়ে তাদের ছাত্র সংগঠনের সাথে যুক্ত হই। এবং প্রতিষ্ঠিাতা প্রচার সম্পাদক ও পরে কেন্দ্রীয় সহ সভাপতি হিসেবে বহু দিন যাবত নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করি। জাকের পার্টির যুব সংগঠনের কেন্দ্রীয় সহ সভাপতি ও বগুড়া সাংগঠনিক বিভাগের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছি। বর্তমানে জাকের পার্টির কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক রাজশাহী বিভাগের দায়িত্ব প্রাপ্ত এবং বগুড়া জেলা জাকের পার্টির সভাপতি পদে বহাল রয়েছি। পরবর্তীতে দলের মনোনয়ন পেয়ে একাদশ জাতীয় সংসদে বগুড়া ৬ সদর আসন থেকে গোলাপফুল প্রতীকে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করি পরে একই আসনে উপ-নির্বাচনে পুনরায় নির্বাচন করি। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী।
আমি প্রজাবন্ধু পরিবারের একজন হতে পেরে নিজেকে গর্বিত মনে করি। যুগে যুগে প্রজাবন্ধুর মতো রাজনীতিক জম্ম নেবে। শুধু ক্ষমতাকেন্দ্রীক রাজনীকদের স্মরন করে জাতি কিছু পাবে না বরং ত্যাগীনেতাদের মনে করলে জাতি আরও লাভবান হবে, তাই ত্যাগী ও যোগ্য নেতাদের স্মরন করুন। জাতীর ভাগ্যাকাশে নতুন সূর্যের আর্বিভাব ঘটবে।
– ফয়সাল বিন শফিক (সনি) সাংবাদিক ও লেখক

 

Please follow and like us:

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

পুরানো সংবাদ
সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০
১১১২১৩১৪১৫১৬১৭
১৮১৯২০২১২২২৩২৪
২৫২৬২৭২৮২৯৩০