বগুড়া নিউজ ২৪ঃ ক’রোনা সংকটে কর্মহীন ও প্রা’ন্তিক হতদরিদ্র
মানুষের সহায়তায় ৫০ লাখ পরিবারকে নগদ অর্থ সহায়তা
কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
এরইমধ্যে মানুষের মোবাইল ব্যাং’কিংয়ের মাধ্যমে ২
হাজার ৫০০ টাকা করে পৌঁ’ছাতে শুরু করেছে।
জানা গেছে, করোনা প’রিস্থিতির কারণে মে এবং জুন-এই
দুই মাস ৫০ লাখ পরিবার পাঁচ হাজার করে টাকা পাবে। বিকাশ,
নগদ, রকেট ও শি’ওরক্যাশের মাধ্যমে পরিবারগুলোর
কাছে টাকা পৌঁ’ছানো হচ্ছে।
তালিকায় রয়েছেন- রিকশাচালক, ভ্যানচালক, দিনমজুর,
নির্মাণশ্রমিক, কৃষিশ্রমিক, দোকানের ক’র্মচারী, ব্যক্তি
উদ্যোগে পরিচালিত বিভিন্ন ব্যবসায় কর্মরত শ্রমিক,
পোল্ট্রি খামারের শ্রমিক, বাস-ট্রাকসহ পরিবহন শ্রমিক,
হকার। এছাড়া কর্মহীন ও নিম্ন আয়ের অনেক পেশার
মানুষকেও রাখা হয়েছে।
অর্থ ম’ন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, পরিবারগুলোকে টাকা দেয়া
হবে মূলত মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসের
(এমএফএস) মাধ্যমে। এর মধ্যে রয়েছে বিকাশ,
রকেট, নগদ এবং শিওরক্যাশ।
অর্থাৎ নগদ সহায়তা হলেও কাউকে নগদে টাকা দেয়া
হবে না। এ ক্ষেত্রে এমএফএসে বড় আকারের
ভর্তুকি দিতে হচ্ছে স’রকারকে।
টাকা পৌঁছানোর জন্য এমএফএসগুলো পাবে প্রতি
হাজারে মাত্র ছয় টাকা। হাজারে ছয় টাকা হিসাবেই পৌঁছানোর
মোট খরচ দাঁড়ায় সাড়ে সাত কোটি টাকা। এ টাকা স’রকার
বহন করবে।
পরিবারগুলোর কোনো টাকা দিতে হবে না। এ কারণে
খরচের জন্য আলাদাভাবে সাত কোটি টাকা ছাড়
করেছে অর্থ ম’ন্ত্রণালয়।
মোট ৫০ লাখ পরিবারের কাছে টাকা পাঠানোর কাজের
মধ্যে বিকাশের ভাগে রয়েছে ১৫ লাখের দায়িত্ব।
সবচেয়ে বেশি ১৭ লাখ পরিবারের কাছে টাকা পাঠাবে
নগদ। বাকি ১৮ লাখ পরিবারের কাছে এ টাকা পৌঁছাবে রকেট
ও শিওরক্যাশ।